রবিবার, ২৬ আগস্ট, ২০১৮

ধ্যাত্তেরিকা

প্রথমে একটু ভনিতা দিয়ে শুরু করি। কিছুদিন হয় নিজের পারসোনালিটি চেঞ্জ করার দারুন এক ইচ্ছে জাগে মনে।  আর কত এই ছ্যাকা খাওয়া ঘ্যানর ঘ্যানর প্যানর প্যানর।  এই পারসোনালিটি চেঞ্জ করতে চাওয়া আর চেঞ্জ হওয়ার প্রয়োজনিয়তা নিয়ে আমি খুব ভাবতেও বসেছিলাম। আর কোন কিছু গভীর ভাবে ভাবতে চাওয়া মানেই আমার কাছে ঘুমের ৩/৪ টা ট্যাবলেট খেয়ে ঝিম ধরে বসে অথবা সুয়ে থাকা।  আচ্ছা সেই ভাবা থেকেই আজকের এই লেখার শুরু।  কিন্তু সময়ের সাথে সব চেঞ্জ হয়।  আমার না হয় চেঞ্জ হওয়ার ইচ্ছে টাই চেঞ্জ হলো। তাই হইতোবা সকলের থেকে একটু দূরে, ছদ্মবেশে।

আমার মতে কবিতা দুই ধরনের হয়৷ এক ঃ  ভালো লাগছে না, ধ্যাত্ত্যেরিকা একটা কবিতা লিখে ফেলি।  দুই ঃ কাউকে কল্পনা করে বা নিদ্রিষ্ট কিছু কল্পনা করে তাকে নিজের মত সাজিয়ে গুছিয়ে মনের মত করে প্রকাশ করা।
আমি সেকেন্ড টাইপের টা বেশি লিখি। আমার যত লেখা সব একজনাকেই নিয়ে৷
আমার লেখা কবিতা স্বার্থক কারন সে একবারের জন্যেও হলেও আমার কবিতায় মুগ্ধ হয়েছিলো। আমি নাকি তার দেখা সেরা কবি। সে এখন আর আমার কবিতা পরে না, আমায় দেখে না। থাক পরে ছিলো তো৷ আমি তাই feel good.... এবার কবিতাটা পরে কিছুটা হেসে " ধ্যাত" টা আমার কমেন্টেসে ভরেই থাকুক। আর তেরিকাটা না হয় এবার বাদই দিলাম। আর হ্যা, প্রিয়া তুমি যদি এই লেখা পরে থাকো তাহলে অবশ্যই ধ্যাত্তেরিকা কমেন্টস টা কিন্তু চাই। সুধু তোমার কাছ থেকে।

আমার প্রিয়তমা শুধু আমাকেই খোজে
না খোজে না, সে নিজেকে অন্যের বুকে গোজে।
কিংভূত কিমাকার থেকে সব দূরে
আলতো বেসুরো আমার দুনিয়া।
একা সিব ছেড়ে ছুড়ে।
হটাত আবেশে বৃদ্ধ অলস কিছু ব্যালকনি এসে
ধ্রুবতারা মেখে নিয়ে রাত জাগা চুলে
ক্লান্ত চোখ জোর করে খুলে
আবার আর একটিবার পাশ ফিরে শুলে
হয়তোবা হারিয়ে যায় এসব ক্ষনিকের ভূলে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Thank you for your participation .