বৃহস্পতিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২২

কিছু অবাক করা তথ্যঃ —

 


কিছু অবাক করার মতো তথ্যঃ —

১. মৃত্যুর পর মানুষের মস্তিষ্ক প্রায় সাত মিনিট সক্রিয় থাকে এবং এই সময় জীবনের চুড়ান্ত মুহূর্তগুলি তিনি স্বপ্নের আকারে দেখতে থাকেন।

২. সাধারনত যে শিশুরা ছোটবেলায় মিথ্যা কথা বলে, তাদের বড় হলে সফল পেশাদার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি হয়।

৩. ২০১৩ সালে নিউজিল্যান্ড সরকার আটটি জেলখানা বন্ধ করে দিয়েছে অপরাধীর অভাবে।

৪. মানুষ মুখোমুখি কথা বলার সময় সবচেয়ে বেশি সত্যি বলে। আর বেশি মিথ্যে বলে ফোনে কথা বলার সময়।

৫. মৃত্যুকালে মানুষের প্রথমে দৃষ্টিশক্তি চলে যায়, এরপর যায় স্পর্শানুভূতি এবং সবশেষে যায় শ্রবণানুভূতি।

৬. চাঁদ প্রতি বছর পৃথিবী থেকে প্রায় দুই ইঞ্চি করে দূরে সরে যাচ্ছে।

৭. ঠিক তোমার মতো দেখতে আরও ছয় জন এই পৃথিবীতে আছে । তাদের মধ্যে একজনের সঙ্গে সারাজীবনে দেখা হওয়ার সম্ভাবনা মোটামুটি ১১ শতাংশ।

৮. মেয়েরা সাধারনত নীল রংএর শোওয়ার ঘর পছন্দ করে থাকে এবং পুরুষরা সাদা।

৯. একটা সিগারেট খাওয়ার অর্থ এগারো মিনিট আয়ু কমে যাওয়া।

১০. যারা বিড়াল পোষে তাদের আত্মহত্যা করার প্রবনতা থাকে । কুকুর পুষলে মানুষ উদার মনের হয়।

১১. কোনো ভীড়ের মধ্যে আমরা একসঙ্গে শুধুমাত্র দুইটি মুখমন্ডলের উপর দৃষ্টিপাত করতে পারি।

১২. আজথেকে একশ বছর পরে ফেসবুকে প্রায় ৯১ কোটি ৬০ লক্ষ মৃত ব্যক্তির প্রোফাইল থাকবে।

১৩. প্রায় ৯৬ শতাংশ কিশোর কিশোরী সকালে ঘুম থেকে উঠে দাঁত ব্রাশ করার আগে তাদের মোবাইলফোনটা চেক করে।

১৪. প্যারিসে একদিন এক মহিলা আত্মহত্যা করার জন্য আইফেল টাওয়ারের মাথা থেকে ঝাঁপ দিয়েছিলেন। কিন্তু সৌভাবশত তিনি একটি গাড়ির উপরে পড়েন এবং বেঁচে যান। ঐ গাড়ির চালক তথা মালিককেই পরে তিনি বিয়ে করেন।

১৫. ১৯৭০ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা ছিলো বর্তমান জনসংখ্যার অর্ধেক।

১৬. গর্ভবতী অবস্থায় কোনো মা অধিক দুশ্চিন্তাগ্রস্থ থাকলে তার সন্তান পরবর্তীতে অল্পেই রেগে যাওয়ার স্বভাবের হবে।

১৭. প্রতি বছর পৃথিবীর মানুষের গড় আয়ু তিনমাস করে বাড়ছে চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নতির কারণে।

১৮. পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষের রক্তের গ্রুপ O+ এবং সবচেয়ে কম মানুষের রক্তের গ্রুপ AB- ।

১৯. হেরোইন শুরুতে সর্দির ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হতো।

২০.  ১৮০০ খ্রীষ্টাব্দ পর্যন্ত মানব সভ্যতা ক্যামেরায় যতো ছবি তুলেছে, আমরা এখন বিশ্বজুড়ে প্রতি দুই মিনিটে তার চেয়ে বেশি ছবি তুলছি।

২১. পুরুষ এবং মহিলা উভয়েই সুন্দর শরীরের চেয়ে সুন্দর মুখের অধিকারীকে জীবন সঙ্গী হিসেবে বেশি পছন্দ করে।

২২. আমাদের রোগপ্রতিরোধ সিস্টেম প্রতি দিন অন্তত একটি কোষ ধ্বংস করে আমাদের দেহের যা আমাদের ক্যানসার ঘটাবে মনে করা হয়।

২৩. ডাক্তারদের খারাপ হাতের লেখার কারণে পৃথিবীতে প্রতি বছর প্রায় সাত হাজার রুগির মৃত্যু হয়।

২৪. মোবাইল ফোন চার্জ করার সময় Airplane mode বা Flight mode সেট করে নিলে তিন ভাগের একভাগ সময়ে রিচার্জ হবে।

২৫. যে বন্ধুত্ব সাত বছর পার করেও টিকে থাকে তা সারাজীবন টিকে থাকার সম্ভাবনা আছে।

২৬ আয়নায় দেখার সময় আমরা নিজেকে প্রায় ছয়গুণ বেশি সুন্দর দেখি।

২৭. মানুষ সত্যি কথা বলার সময় হাত নাড়িয়ে কথা বলে। মিথ্যা বলার সময় হাতগুলি লক্ষণীয়ভাবে স্থির থাকে।

২৮. পরনিন্দা পরচর্চা স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো । এইসময় দেহে প্রোজেষ্টেরন হরমোন ক্ষরণ হয় যা দুশ্চিন্তা কমায়।

২৯. কোনো নতুন অভ্যাস তৈরি হতে মানুষের সময় লাগে মাত্র একুশ দিন।

সোমবার, ৭ নভেম্বর, ২০২২

Become A CG Artist.

Assalamu Alaikum.

Do you want to build a career in the new world of the future by learning 3D modeling, animation, and game development?

Then read the following post carefully.

This is my dream project and challenge. I will complete my course in 10 to 12 months. with 2 months of internship in our office. And if you learn with dedication, put in time and practice, we guarantee you'll be at an intermediate level in the 3D world in 10 months (maybe sometimes around).

We will take a total of 15/20 candidates whose minimum educational qualification should be SSC. And should have a good configuration desktop/laptop. Must have a high-speed internet connection. 2/3 hours should be given for daily practice.

Details:

Course duration: 12 months. Classes 3 days a week. Google Meet/Zoom after 11 pm. (Video recording of the class will be provided) (Certificate will be provided)

Number of seats: 15/20 people. Must have 3/5 girls who have basic ideas about art. Knowledge of graphics and art will be preferred.

Course Fee: 25000 Tk.

However, registration has to be done by depositing security money of 5000 rupees. One graphics pad will be provided during the course.

Registration + Admission = 5000+5000 (for Graphics Tab). Graphics will get a tab along with admission. The remaining Tk 20000 should be deposited in 2 installments. If someone takes admission by paying the full fee b).

Software: 3D Max, Autodesk Maya, Zbrush Sustain Painter, Unreal Engine, Photoshop, Premiere Pro, After Effects, Keyshot, and some other software if necessary. Except for Max and Maya, we will learn as much as we need for our work. We will provide all kinds of software for free.

Class Timings: Classes start on November 16. Classes 3 days a week, 2.30 hours. After 11 p.m.

We can release a short film of 2 minutes during the course, Inshallah.

Condition: After completing the course, you have to do a mandatory 6 months internship with me. In these 6 months we will make two 3D short films and a small and very simple 3D game.

Job opportunities: You may not be able to do much in the country by doing 3D modeling. However, there is high demand internationally. If you prepare a portfolio on Fiver, and Upwork, give 6 months' time, InshaAllah then you will get a good response. I will cooperate in that case too.

I promise you I can take you to a new world.

Age: 20 to 35.

Interested please mail your CV, PC configuration, and WhatsApp number to this mail id bdarshipon15@gmail.com.

Also contact for any information, query or details.

01782531928 (WhatsApp)

01956373273

After a whole year, inshallah you will be able to introduce yourself to everyone with a new identity.

You can trust.

 

চিত্রতলা স্টুডিও 

রবিবার, ৬ নভেম্বর, ২০২২

কন্টেন্ট রাইটিং


 কন্টেন্ট রাইটিং

লেখালেখি থেকেই মূলত ধিরে ধিরে কনটেন্ট রাইটিং এ আসা বা আসা চেষ্টা। আজ আমি খুব সহজ ভাষায় কন্টেন্ট রাইটিং সম্পর্কে সামান্য ধারনা দিয়ে যাবো। সঙ্গে থাকুন।

একজন কন্টেন্ট রাইটারের মূল কাজ লেখালেখি করা। আপনি চাইলে যে কোন বিষয় নিয়েই লেখালেখি করতে পারেন। কিন্তু তার আগে সে বিষয় সম্পর্কে পড়াশোনা করে নেয়া প্রয়োজন।

কন্টেন্ট কি | What is Content?

কন্টেন্ট হলো তথ্য, ধারণা এবং বার্তাগুলোর একটি সংকলন যা লিখিত, ভিজ্যুয়াল কিংবা শ্রবণযোগ্য ফরম্যাটে তৈরি করা হয়।

 

কন্টেন্ট মূলত তিন ধরনের:

 

১. অডিও কন্টেন্ট: ভয়েস রেকর্ডের মাধ্যমে যে কন্টেন্ট তৈরি করা হয় তাকে অডিও কন্টেন্ট বলে। উদাহরণ: রেডিও, পডকাস্ট, এফএম, ইত্যাদি।

 

২. ভিডিও কন্টেন্ট: ভিডিও ধারণ করে কোন নির্দিষ্ট টার্গেট অডিয়েন্সের জন্য তৈরি করা কন্টেন্টকে ভিডিও কন্টেন্ট বলে। যেমন: MP4, MKV ফরম্যাটের ফাইল।

 

৩. লিখিত কন্টেন্ট : পঠনযোগ্য আকারে নির্দিষ্ট টার্গেট পাঠকের জন্য প্রকাশিত কন্টেন্টকে লিখিত কন্টেন্ট বা Text Content বলে। যেমন: বই, ব্লগ, সংবাদপত্র, চিঠি, ইত্যাদি।

 

লেখার ধরন অনুযায়ী কন্টেন্ট রাইটার কয়েক ধরনের হতে পারেন। যেমনঃ

 

ব্র্যান্ড জার্নালিস্ট: কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা ব্র্যান্ড সম্পর্কে লেখা

এসইও (SEO) কপিরাইটার: গুগল ও অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনে সহজে খুঁজে পাওয়া যাবে, এমন লেখা তৈরি করা

সোশ্যাল মিডিয়া রাইটার: ফেসবুকসহ অন্যান্য সামাজিক গণমাধ্যমগুলোর জন্য কন্টেন্ট বানানো

অ্যাডভার্টাইজিং কপিরাইটার: বিজ্ঞাপনের কপি লেখা

টেকনিক্যাল রাইটার: টেকনিক্যাল কোন বিষয় নিয়ে কন্টেন্ট তৈরি করা

নির্দিষ্ট শিল্প বা ইন্ডাস্ট্রির উপরও লেখালেখি করে থাকেন অনেকে। যেমনঃ আপনি ঘোরাঘুরি পছন্দ করলে একজন ট্রাভেল রাইটার হিসাবে কাজ করতে পারেন।

কন্টেন্ট রাইটিং ভালো করবেন কীভাবে?

 

 

কন্টেন্টের উদ্দেশ্য ঠিক করুন।

কন্টেন্ট  টার্গেট অডিয়েন্স সিলেক্ট করুন।

কন্টেন্টের আউটলাইন ঠিক করে নিন।

প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করুন যে  বিষয় নিয়ে কন্টেন্ট বানাবেন।

কন্টেন্টের মূল পয়েন্টগুলোতে স্থির থাকুন।

নিজস্ব স্টাইল থেকে লিখুন।

টার্গেট অডিয়েন্সের উপকারে আসে এমন কন্টেন্ট লিখুন।

কন্টেন্টের গঠন পরিষ্কার রাখুন।

সহজ ভাষায় কন্টেন্ট লিখুন।

কয়েকবার পুরো কন্টেন্ট পড়ুন এবং প্রয়োজনে এডিট করুন।

 

কন্টেন্টের রাইটিং এর আগে এর উদ্দেশ্য ঠিক করুন।

 

কন্টেন্ট বানানোর আগে আপনাকে জানতে হবে আপনার টার্গেট অডিয়েন্স আপনার কন্টেন্ট থেকে কী কী পাবেন। তাহলে একটি নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে আপনার লেখাকে সুন্দর করে  সাজাতে পারবেন। সে উদ্দেশ্য হতে পারে :

·         টার্গেট অডিয়েন্সকে কোনো ব্যাপারে অনুপ্রেরণা দেয়া।

·         টার্গেট অডিয়েন্সকে নতুন কিছু শিখতে সাহায্য করা।

·         টার্গেট অডিয়েন্সের কোনো সমস্যার সমাধান করা।

 

 

কন্টেন্ট  টার্গেট অডিয়েন্স সিলেক্ট করুন।

 

কন্টেন্ট দিয়ে আপনি নির্দিষ্ট টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে যেতে চান। তাই যাদের জন্য কন্টেন্ট বানাচ্ছেন, তাদের পছন্দ-অপছন্দ, প্রয়োজন আর আচরণ সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারণা থাকা দরকার আপনার।

টার্গেট অডিয়েন্স সিলেক্ট  করার সময় বিষয়গুলো মাথায় রাখুনঃ

·         টার্গেট অডিয়েন্সের বয়সের সীমা কত?

·         টার্গেট অডিয়েন্স কোন জেন্ডারের?

·         টার্গেট অডিয়েন্সের বিষয়ে কতটুকু জানার সম্ভাবনা রয়েছে?

·         টার্গেট অডিয়েন্স বিষয়কে কীভাবে দেখতে পারেন?

 

কন্টেন্টের মূল পয়েন্টগুলোতে স্থির থাকুন।

 

যেকোনো বিষয়ের আলোচনা থেকে অন্যান্য বিষয় উঠে আসা স্বাভাবিক। কিন্তু ওয়েব কন্টেন্ট তৈরির বেলায় মূল বিষয়ের বাইরে যেন আপনার বক্তব্য সরে না যায়, সেদিকে খেয়াল রাখুন।

মনে করি, ভালো একটি মোবাইল ফোন কেনার উপায় নিয়ে আপনি ১৫ মিনিটের একটি ভিডিও বানাতে চাচ্ছেন। জন্য আপনার ভিডিও কন্টেন্ট  স্ক্রিপ্টে ভালো মানের বিভিন্ন মোবাইল  ব্র্যান্ডের নাম চলে আসতে পারে। কিন্তু প্রতিবারে বিভিন্ন মডেলের নাম উল্লেখ করতে থাকলে সেগুলোর ফিচার নিয়ে কথাবার্তা জটিল হয়ে উঠবে। তাই শুধু মাত্র আপনার আউটলাইন পয়েন্টগুলো ব্যাখ্যা করুন। প্রয়োজন পড়লে বাছাই করা ফিচার নিয়ে পরবর্তীতে বিভিন্ন মডেলের উপর ভিডিও বানাতে পারেন।

 

নিজস্ব স্টাইল থেকে লিখুন।

 

·         একেক কন্টেন্ট রাইটারের লেখার ভাব প্রকাশের ধরন একেক রকম হয়ে থাকে।

·         কারো ভাষা খুব জটিল ।কেউ কেউ হাসি তামাশা, কৌতুক মূলক বাক্য, মিশিয়ে দেন কন্টেন্টে।

·         আবার বক্তব্য উপস্থাপন করতে বিভিন্ন  যুক্তি আর তথ্য-উপাত্ত ব্যবহার করতে ভালোবাসেন অনেকে।

·         কারো চিন্তাধারা মতামতের প্রকাশ শুধু মাত্র  আবেগে পরিপূর্ণ।

·         কেউ কেউ কন্টেন্টের মধ্যে নিজেদের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা প্রকাশ করে থাকেন।

 

একজন কন্টেন্ট রাইটারের কাজ কী?

একজন কন্টেন্ট রাইটারের মূল কাজ লেখালেখি করা। আপনি চাইলে যে কোন বিষয় নিয়েই লেখালেখি করতে পারেন। কিন্তু তার আগে সে বিষয় সম্পর্কে পড়াশোনা করে নেয়া প্রয়োজন।

লেখার ধরন অনুযায়ী কন্টেন্ট রাইটার কয়েক ধরনের হতে পারেন। যেমনঃ

  • ব্র্যান্ড জার্নালিস্ট: কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা ব্র্যান্ড সম্পর্কে লেখা
  • এসইও (SEO) কপিরাইটার: গুগল অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনে সহজে খুঁজে পাওয়া যাবে, এমন লেখা তৈরি করা
  • সোশ্যাল মিডিয়া রাইটার: ফেসবুকসহ অন্যান্য সামাজিক গণমাধ্যমগুলোর জন্য কন্টেন্ট বানানো
  • অ্যাডভার্টাইজিং কপিরাইটার: বিজ্ঞাপনের কপি লেখা
  • টেকনিক্যাল রাইটার: টেকনিক্যাল কোন বিষয় নিয়ে কন্টেন্ট তৈরি করা

 

একজন কন্টেন্ট রাইটারের কী ধরনের দক্ষতা ও জ্ঞান থাকতে হয়?

বাংলায় লিখতে চাইলে বাংলা ভাষা ও ব্যাকরণের উপর ভালো জ্ঞান

ইংরেজিতে লিখতে চাইলে ইংরেজি ভাষা ও ব্যাকরণের উপর ভালো জ্ঞান

কোন বিষয় নিয়ে গবেষণা করার দক্ষতা

সহজেই বোঝা যায়, এমনভাবে লেখার ক্ষমতা

লেখার ভেতর বৈচিত্র্য নিয়ে আসতে পারা

ঠিক বানানে দ্রুত লেখার অভ্যাস

পরিশেষে

কন্টেন্ট রাইটিংয়ের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো প্রচুর পড়ালেখা করা, গবেষণা করা আর লেখালেখির চর্চা করা। লেখায় বৈচিত্র্য আনতে চাইলে বিভিন্ন লেখকের আর বিভিন্ন বিষয়ের বই পড়ার অভ্যাস করতে হবে।

 

কাজ শেখার জন্য ইন্টারনেট অন্যতম একটি মাধ্যম। বর্তমানে বিভিন্ন অনলাইন লার্নিং প্ল্যাটফর্ম (যেমনঃ Coursera) লেখালেখির উপর ফ্রি অনলাইন কোর্স ও সার্টিফিকেট দিয়ে থাকে। এছাড়া আউটসোর্সিং সম্পর্কিত ডিপ্লোমা কোর্স করার ব্যবস্থা রয়েছে কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে।