শুক্রবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২১

টাইমবুক ৩


#টাইমবুক

(রহস্যময় কল্পবিজ্ঞান রূপগল্প)

পর্ব -  ৩ (তিন) (এই পর্বটি শুধু মাত্র প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য)

সৃষ্টিতে ঃ প্রেতাত্মার লেখা গল্প - Written by A R Shipon 


চোখ মেলতেই নিজেকে আবিস্কার করি হাসপাতালের বিছানায়। পাশ থেকে একজনের কান্নার শব্দ। বুঝতে পারলাম অনন্যা। কিন্তু ও কিভাবে জানলো আমি এখানে? বা আমাকে কে এখানে নিয়ে আসলো? বা অনন্যাকেই কে খবর দিলো। অনন্যার সাথে আমার তেমন কোন সম্পর্ক নয় যে অন্যকেউ জানবে তারপর সে অনন্যাকে খবর দিবে। এই তো গুনে গুমে মাস চারেক হবে আমাদের পরিচয়। 

মাথাটা আবার ঝিমঝিম করছে। চারপাশ  শুধু ঘুরছে আর ঘুরছে, ঠিক জীবনে প্রথম গঞ্জিকা সেবনেরর সেই পিনিকটা। আমি আঁকাসে উড়ছি নাকি আঁকাস আমার নিচে বুঝে উঠতে পারছি না। নূঁপুরের ঝংকার এর শব্দ। নিশ্চয় রৌদূসী। হ্যা। সেই রৌদূসী, যাকে প্রথম দেখেছিলাম লাল শাড়ীতে। রৌদূসী আমার আশপাশ দিয়ে দৌড়াচ্ছে। আর চিৎকার করে কিসব বলছে। আমি কাছে গেলাম। ওর কোমল হাত ধরে টেনে ধরলাম। থমকে দাঁড়ালো। আমার দিকে তাকিয়ে আবার সেই #হৃদমোহিনী_মায়াবিনী র মুচকি হাসি। একদম উন্মাদ হয়ে গেলাম আমি। রৌদূসীর কোমরে হাত রেখে নিজের কাছে টেনে নিলাম। জিজ্ঞেস করলাম তাকে

- তুমি না বলেছিলে আমি তোকে বুকে জড়িয়ে ধরিনি। এই বুকে টেনে নিলাম। আমার শক্ত করে জড়িয়ে ধরো।

রৌদূসী আমাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে। আমিও দুহাত দিয়ে শক্ত করে জরিয়ে ধরি রৌদূসীকে। ঠোট দুটো আনমনেও রৌদূসীর ঠোটের উপর। আমার আকস্মিক চুম্বনে লজ্জাবতী রৌদূসীকে রুদ্র দীপ্ত সূর্যললনার চাইতেও বেশি সুন্দরী লাগছে। আমি দেখছি আর মনের তৃপ্তি মিটাচ্ছি। ওর জ্বিহ্বা আমার ঠোটের কামড়ে, 

এঁকি মেঘ থেকে নিচে পরে যাচ্ছে রৌদূসী। আমি চাইলেও ওকে ধরতে পারছি না। দিলাম লাফ, আমিও নিচে পরে যাচ্ছি...............

ধপাস করে হাসপাতালের বিছানা থেকে নিচে পরে গেলাম। অনন্যা সহ কয়েকজন নার্স এগিয়ে আসলো আমাকে ধরতে। অনন্যা নার্সদের বললো

- ডোন্ট টাচ হিম। 

নার্সরা হতভম্ব হয়ে পেছনে চলে গেলো। আমি এতো ব্যাথার মাঝেও কিছুটা আনন্দ খুজে পেলাম। মুচকি হাসলাম। অনন্যা বললো

- একদম হাসবে না বলছি। মৃত্যুর হাত থেকে ফিরে এসেছো। গুলিটা অন্য কোথাও লাগলে তুমি মারা যেতে। আমার সব শেষ হয়ে যেতো।

অনন্যা বলতে বলতে নিজে একাই আমাকে ধরে বিছানায় উঠায়। তারপর রুম থেকে চলে যায়।

রুমের জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে বুঝতে পারি এখন রাত। জানালা দিয়ে সোজা চাঁদটা দেখা যাচ্ছে। জোসনা ছড়াচ্ছে। এই মুহুর্তে ছাঁদে থাকতে পারলে ভালো লাগতো, সাথে হালকা পিনিক, জন্ম নিত হয়তো নতুন কোন কবিতা। খুব মিস করছি রোদেলাকে, নাহ যতই বলি রোদেলার কথা আসলে প্রতিটা পলে, ক্ষনে রৌদূসী। 

ডাক্তার আসে, এসে আমাকে দেখে কিছু ঔষধ প্রেসক্রাইব করে যায়। আমি ডাক্তার কে বলি... 

- ডাক্তার সাহেব ভিষন ব্যাথা হচ্ছে, সহ্য করতে পারছি না। আমাকে গাড়ো একটা ঘুমের ইনসুলিন দিন। ব্যাথা নিতে পারছি না।

ডাক্তার আমার চোখের দিকে তাকিয়ে থাকলো। মনেহলো ডাক্তারের মন গলাতে  পেরেছি। কিছুক্ষন পর নার্সকে একটা নোট দিয়ে চলে গেলেন। যাওয়ার আগে দরজা কাছাকাছি গিয়ে ফিরে এসে আমাকে কিছু একটা বলতে চেয়েও না বলে চলে গেলেন। 

কিছু মুহুর্ত পর নার্স আমাকে ইনজেকশন  দিলেন। ঘুমের। আবার আমি ঘুমাবো, ঘুম মানেই আমার পৃথিবী। ঘুম মানেই আমার কলংকপুর, ঘুম মানেই রোদেলা, ঘুম মানেই সুখ। তবে ইদানীং ঘুমের মাঝে রৌদূসী এসে ডিস্টার্ব করছে খুব। চলে যাবি একবারে যা, কল্পনায় জল্পনায়, ধ্যানে জ্ঞ্যানে, প্রতি মুহুর্তের প্রানে কেনো তোকেই থাকতে হবে রৌদূসী? ঘুম মানে তো স্বপ্ন, আমি ঘুমে সুখি হতে চাই, ঘুমে আমি গল্প কবিতা পয়দা করি। আচ্ছা

রৌদূসী তুমি কি শুনছো? দেখো পৃথিবী ঘুমিয়ে গেছে । আধার কাল রাতে, দেখ চাঁদটা কেমন জোসনা ছড়িয়ে যাচ্ছে তোমায় দেখে । তুমি অনুভব করতে পারছো? আজ চাঁদ কেন জোসনা বিলিয়ে যাচ্ছে? না না তোমার তো ঘুম ভাঙ্গেনি, তুমি তো বিভোর ভাবে স্বপ্ন দেখছো । তুমি তো চলে গেছো ঘুমের দেশে- তুমি স্বপ্ন দেখছো ঘুমের ঘরে .. দেখো আমিও স্বপ্ন দেখছি, আমার স্বপ্নে ঘুম নেই- আছে ঐ চন্দ্র আর জোসনা ভেজা এই রাত । যেদিন তুমি এসেছিলে সেদিনো স্বপ্ন দেখেছি, আজও আমি স্বপ্ন দেখছি । সেদিন তুমি আমার কাছে ছিলে আজ আর নেই, আছে এই যে একটু চোখের জল আর না বলা ভালবাসা । তোমার কি মনে আছে, তুমি যখন হাসতে, অবাক হয়ে আমি তোমাকে দেখতাম আর ভাবতাম কেন এত ভালবাসি তোমাকে? স্বপ্ন সাজাতাম দুজনে বসে নিরালায়, একটু দুষ্টামিতে ভরে উঠত তোমার চোখে জল - অপরাধীর মত যখন এসে ক্ষমা চাইতাম, একলা পেলে আমায় তুমি মিষ্টি সাজা দিতে । তুমি স্বপ্ন দেখতে ভালবাসতে, আর আমি তোমার স্বপ্ন সাজাতে .. তুমি ঘুমের দেশে তাতে কি? দেখ আজও আমি রাত্রি জাগে তোমার স্বপ্ন সাজাই চোখের জলে । একি হঠাৎ এই চাদনী রাতে ঝড় উঠল কেন - না তুমি রাগ করনা । এই দেখ আমি ভাল আছি, সুখে আছি- তুমি ঘুমাও, তুমি ঘুমাও - অনেক স্বপ্ন দেখ তুমি। আমি তোমার সব স্বপ্ন সাজিয়ে দেব, আমার চোখের জলে ভালবাসায় ।

আমি গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন হয়ে পরি। পৃথিবী অন্ধকার। 


মাথায় হ্যাট, কালো স্যুট, মুখে চুরট, পায়ে বুট। অন্ধকারে এইটুকুই আবিষ্কার করতে  পারলাম যে হয়তো কোন ডিটেকটিভ, শার্লক ও হতে পারে। 

আমি ছাঁদে। আবছা অন্ধকারে ডিটেকটিভ লোকটাকে দেখে কৌতুহল জাগলো। পিছু নিলাম। 

এঁকি! সে তো আমার রুমের  তালা খুলছে। কি অদ্ভুত ব্যাপার। চাবি পেলো কোথায়?

প্রশ্ন নয়, এগিয়ে গিয়ে শালার ডিটেকটিভ  চোর ব্যাটাকে ধরতে হবে। কত বড় সাহস। 

আমি ধরতে যাবো, পেছন থেকে ঝাপটে ধরতে তার উপর ঝাপিয়ে পরলাম। একি আমি কিছু স্পর্শ করতে পারছি না। এই লোকটাকেও না। আমি কি মরে গেলাম? কিভাবে সম্ভব? গুলি লেগেছিলো বাহুতে। বাহুতে গুলি লাগলে কেউ মরে? আর আর তারপরেও তো আমি সুস্থ ছিলাম, স্বপ্ন দেখলাম, অনন্যার স্পর্শ, নার্স, ডাক্তার। তাহলে কিভাবে মরে গেলাম? মরার পরপরই কি প্রেতাত্মা হয়ে গেলাম? 

আর এই যে এই লোকটাকে চেনা চেনা লাগছে। কোথায় জেনো দেখেছি।। 

যাই হোক। লোকটি আমার উপস্থিতি টের পায়নি। দেখি ব্যাটা কি কি করে। 

লোকটি ধিরে ধিরে এগিয়ে গেলো। পুরো রুমটা এক নজরে দেখলো। তারপর সুইচবোর্ডের দিকে গেলো। সুইচবোর্ডের সবুজ বাতি জ্বলা কালো সুইচটা অফ করে দিলো। এতোক্ষন রুমের ভেতরে যে শুনশান নিরবতা বা অন্যরকম এক আলফা নিরবতা ছিলো সেটা ভেঙে স্বাভাবিক হয়ে গেলো। লোকটি বিছানার দিকে এগুলো। বিছানার দিকে তাকিয়ে আমি জেনো আকাশ থেকে পরলাম। বিছানায় আমিই সুয়ে আছি। আমি বুঝে উঠতে পারছিলাম আমি কোন মূহুর্তে আছি। আমার লাশ আমি দেখতে পাচ্ছি।

লোকটি টেবিল সহ আসেপাশের সব বই ঘাটলো। ঘেটে ঘেটে সব শেষ। তারপর আমার বিছানার উপর আসে। তখন আরেকটা জিনিস লক্ষ করলাম যে কালো সুইচটা টিপলে আসলে দেয়ালের চারপাশের দেওয়ালে যে বক্স থাকে সে বক্স গুলো একটা কালো আবরন তৈরি করে। ফলে বাইরের কোন শব্দ ভেতরে প্রবেশ করতে পারে না৷ লোকটা এসে ঐ সুইচটা অফ করায় সেটাই দেখতে পেলাম। 

লোকটা আমার বিছানার ভেতরে অনেক কিছু খুজলো, আমার বুকের উপর রাখা বইটাও নেরে চেরে দেখলো। তারপর আমার বালিশের নিচে হাত দিলে, সেখানে একটা সুইচে টিপ দিতেই একটা লকারের মত খুলে ভেসে আসলো একটা বই। 

আরে এইটা তো সেই বই টা। যে বইটা চুরি করতে এসেছিলো, #টাইমবুক। 

হটাৎ দরজা দিয়ে রৌদূসী দৌড়ে ঢুকে। লোকটা রৌদূসীর উপস্থিতিও লক্ষ করতে পারে না। রৌদূসী আমার কাছে গিয়ে আমাকে ধরে টানাটানি করে, আমার ঘুম ভাঙাতে চেষ্টা করে। আমার ঐ দেহের ঘুম ভেঙে যায়। আমি উঠে বসার পর লোকটিকে দেখতে পাই। উঠে গিয়ে জাপটে ধরি। লোকটি গুলি করে , আমি চিৎকার করে উঠি। 

চোখ খুলে নিজেকে আবিষ্কার করি হাসপাতালের বিছানায়। অনন্যা আমাকে এসে জরিয়ে ধরে বলছে " ভয় পেয়ো না দুপুর, আমি আছি। ভয় পেয়ো না। তুমি স্বপ্ন দেখছো।" 

আমি স্বাভাবিক হই। সকাল হয়ে গিয়েছে।

হাসপাতাল থেকে রিলিজ নিতে নিতে দুপুর গড়িয়ে যায়। অনন্যা আমাকে বাসায় নিয়ে আসে। বাসার ভেতরে ঢুকতেই আমার বুকটা কেঁপে উঠে। আমি অনন্যার হাতটা শক্ত করে ধরি। অনন্যা আমার বুকে এসে জড়িয়ে ধরে।

ছিঃ এ আমি কি করছি। অনন্যা আমার বন্ধু, ও আমাকে যেটাই ভাবুক আমার আমাকে ঠিক রাখতে হবে। 

আমি নিজেকে কন্ট্রোল করি। রুমটা এখন কেনো জানি মজে হচ্ছে খুব অচেনা।  যদিও দুদিন আগেই আমি নিজ হাতে রুমটা গোছালাম, কিন্তু অদ্ভুতভাবে খুব অচেনা লাগছে। অনন্যা নিজে রান্না করে। দুপুরের খাবার মোটামুটি বিকেলে একসাথে খাই। দুজনে গল্প করি। গোধূলি সন্ধ্যায় অনন্যা আমার কাধে মাথা রেখে সন্ধ্যার মৃত্যু অবলোকন করে। মধ্যরাতে অনন্যা আমাকে কফি করে দেয়। আমি জিজ্ঞেস করি " কখন যাবা বাসায় তুমি?"।  উত্তরে অনন্যা বলে..

- আমি কি তোমায় খুব ডিস্টার্ব করছি? (চোখ ছলছল) তুমি ডিস্টার্ব ফিল করলেও আমি এখানেই থাকবো যতদিননা তুমি সম্পূর্ণ সুস্থ হও। 

আমি অনন্যার কথাত বিপরীতে কিছু বললাম না। নিজেই মনে হয় চাচ্ছিলাম যে অনন্যা থেকে যাক, একাকিত্বটা ইদানীং বড্ড তারনা করছে। আমি ছাদে চলে আসি।

সিগারেট ফুকে কিছুক্ষন জোসনা দর্শন শেষে রুমে ফিরে আসি। অনন্যা বেডে সুয়ে আছে। তার পাশেই রাখা আমার বালিশ। দ্বিধাবোধ হচ্ছে অনন্যার পাশে সুতে। কিন্তু...  

অবশেষে বিছানায় যাই। অনন্যার অপরপাশে মুখ করে সুয়ে পরি।

অনন্যা নিঃসন্দেহে অসম্ভব সুন্দরী এবং পূর্ন যৌবনারম্ভ একটি কুমারী কন্যা। এক  বিছানায় তাকে না ছুয়ে থাকাটা নিজের সাথে বিশাল এক যুদ্ধের সমতুল্য। 

নিরবতা ভেঙে অনন্যা প্রশ্ন করলো..

- বাসরঘরে কে আগে লজ্জা ভাঙায়?

আমি স্তম্ভিত অনন্যার প্রশ্নে। উত্তরে বললাম জানিনা। আবার প্রশ্ন করলো...

- দৈহিক সম্পর্কের শুরু কোথা থেকে হয়? কোথায় এর তৃপ্ততা বেশি?

আমি উপর হয়ে সুয়ে আবার বললাম জানিনা। বুকের ভেতর ধরফর ধরফর করছে। হটাৎ অনন্যা আমার উপরে চলে এসে আমার ঠোটে তার ঠোট ছিয়ে দেয়। আমার মুখে কয়েকবার চুমু দিয়ে লজ্জায় আবার নিজের ঐখানে চলে যায়। 

- আমি তোমাকে ভালবাসি দুপুর। আমি জানি তুমি আমাকে ভালবাসো না। কিন্তু এই যৌবন আমি তোমার জন্যই..... 

কথাগুলো বলতে বলতেই আমার হাত নিয়ে ওর বুকের উপর রাখে। ২৭ বছরের পূর্ন যৌবনা পূরুষ আমি। স্বাভাবিক ভাবেই যৌনাকাঙ্ক্ষা ভূত আমার মাতায় চেপে বসে। অনন্যার বুকের নরম শীতল স্পর্শ অনুভব করি। অন্যরকম ভালোলাগা, হাত পা কাঁপছে। এর মধ্যেই অনন্যা আবার আমাকে শক্ত করে জরিয়ে ধরে চুমু দিতে থাকে। মুখ থেকে বুক পর্যন্ত। আমি বলি কি করছো? অনন্যা উত্তর দেয় শুধু কি ছেলেরাই পারে? মেয়েরা না?

অনন্যা আমার সারা শরীরে চুমু এঁকে দেয়। আমি নিজের প্রতি সম্পূর্ণ কন্ট্রোল হারিয়ে ফেলি। আমিও অনন্যার মুক থেকে শুরু করে বুক পর্যন্ত চুমু এঁকে দেই। বুকের নরম অংশে মাথা রেখে সুখ উপভোগ করি। অনন্যা আমার জামা খুলে ফেলে আর আমিও মত্ত হয়ে উঠি অবৈধ এবং অবাধ যৌনাচারে। এটিই হতে যাচ্ছে আমার জীবনের প্রথম নাড়ী দেহ সংগম। কাল থেকে আমি আর আমার কুমারত্ব নিয়ে বুক ফুলিয়ে কথা বলতে পারবো না। হারিয়ে যাই এক অন্য সুখের ভূবনে। ক্লান্ত দুজন একসময় ঘুমিয়ে পরি নতুন এক সকালের অপেক্ষায়। 

চলবে........

পরবর্তী পর্ব আগামীকাল দেওয়া হবে। যাদের গল্পটি ভালো লেগেছে তার অবশ্যই লাইক, কমেন্টস, শেয়ার ও আমাকে ফলো করবেন পরবর্তী পর্ব পেতে। অগ্রিম ধন্যবাদ।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Thank you for your participation .