রবিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

রাজকুমারী লাইলা (শেষপর্ব)



#রাজকুমারী_লাইলা

(ভৌতিক কল্পকাহিনী)

পর্বঃ শেষ পর্ব

লেখা ঃ MD Asadur Rahman - Shipon







হাটতে হাটতে জম্বিরা সেই আগুনের নদীর ধারে চলে আসে। এখানে কুমারী বলি দেওয়ার জন্য সবাই একত্রিত হয়েছে। শিফাকে আনা হয়েছে, তাকে বলি দিবে। নদীর একদম পারে বসে আছে পিশাচরানী নওমী । সজল আগুন জ্বালিয়ে আগুন সামনে রেখে মন্ত্র পড়ছে। এর পাশে শিফাকে অচেতন করে সুয়িয়ে রাখা হয়ছে।

শিপন আর একটু সামনে যায়। কিভাবে কি করবে মাথায় আসছে না। হটাত পিছন থেকে কে জেনো তার শার্ট ধরে টান দিলো। হয়তো কোন জম্বির কাছে ধরা খেয়ে গেছি, ভাবলো শিপন। পিছন ফিরে তাকালো। নাহ, জম্বি না।। হৃদয়। কিন্তু এটা যে হৃদয় সেটা শিউর হবো কিভাবে ওর বেশে তো প্রেতাত্তা বা পিশাচও আসতে পারে।

এজাজঃ কাকা শিফাকেকে যেভাবেই হোক বাচাতে হবে।

শিপন মামুনের কাছ থেকে ব্লেডটি রেখে দিয়েছিল, সেটি দিয়ে হৃদয়ের হাতে পোস দেয়।

এজাজ কি করলে কাকা?

শিপনঃ চেক করলাম।

এজাজ কি চেক করলে?

শিপনঃ দেখলাম এটা কি হৃদয় নাকি কোন প্রেত, পিশাচ।

এজাজঃ কাকা আমার শিফা। ওকে বাচাতে হবে।

শিপনঃ রনিকে খুজে নিয়ে আসো। আর ঐ বইটা।

এজাজ দ্রুত রনিকে খুজতে যায়, অল্প সময়ের মধ্যে রনি সহ বাকিরাও চলে আসে। আর এদিকে সজল আর নওমীর মন্ত্র পড়াও প্রায় শেষ। বলি দেওয়ার সব রকম প্রস্তুতি প্রায় শেষ।

রনিঃ দাদা, কি করবে?

শিপনঃ বইটা কোথায়?পড়ার সময় পেয়েছিলে?

রনিঃ কিছুটা পরেছি।

শিপন বইটা হাতে নিয়ে পৃষ্ঠা উল্টিয়ে উল্টিয়ে একটা পৃষ্ঠা বের করে পরে।

শিপনঃ পেয়েছি।

জয়ঃ ভাইয়া কি পেয়েছেন?

শিপনঃ কলংকপূর থেকে ওদের চিরতরে বের করার রাস্তা হলো এই আগুনের নদিতে ওদের ফেলে দেওয়া। তাহলে ওরা আবার আগের মত হয়ে যাবে কলংকপুরে ঢুকতে পারবে না।

ঝুমঃ এখন ওদের বাচাবো কি করে?

সজলকে থামাতে হবে। ধিরে ধিরে এই ভীরের মধ্য দিয়ে সজলের কাছাকাছি যেতে হবে। সজল এর সাথে মারপিট করে হলেও ওকে এই আগুনের নদীতে ফেলে দিতে হবে।

হিয়াঃ বোকার মত কথা। আমরা মাত্র কয়জন আর ওরা হাজার হাজার।

অধরাঃ হিয়াতো ঠিক বলছে।

শিপনঃ কি করা যায়, কি করা যায়, কি করা যায়।

হৃদয়ঃ রনি তুই আবার সেই মন্ত্র পরে আমাদের রক্ত দিয়ে মাথায় দিয়ে দে।

অর্নবঃ রক্ত লাগবে? হাত কাতবো?

অনুপঃ অর্নব আবার হাত কাটাকাটিতে ভালো উস্তাদ।

জয়ঃ আমি অনেকবার রক্ত দিয়েছি। আমি রক্ত দেই। (বলেই হাত কাটে সে)

জয়, অর্নব আর শিলা রক্ত দেয়। হটাত করে শিলার সাহসটা মনে হয়ে বেরে গেছে। সে বলছে একাই নাকি সে ১০০০ জম্বি মেরে ফেলতে পারবে। হাহাহাহাহহা

রনি মন্ত্র পরে রক্ত আবার সবার কপালে দিয়ে দেয়। তারপর সবাই সামনের দিকে এগিয়ে যায়।

সজল বড় একটা ছুড়ি নিয়ে শিফার চারপাশে মন্ত্র পরতে পরতে ঘুরতে থাকে। শিপন এগিয়ে একদম সামনে চলে আসে। নওমি শিপনকে দেখে চিৎকার করে

নওমিঃ তুমি এই তুমি আবার সব শেষ করে দিয়েছো।

শিপনঃ আমি কিছুই শেষ করিনি। তুমিই এই সুখের কলংকপূরে আগুন জ্বালিয়েছো।

নওমিঃ (সজলকে উদ্দ্যেস্য করে) শেষ করে দাও এই মেয়েটিক।

সজল শিফার উপর ছুড়ি চালাতে যায় তখন এজাজ এসে লাথি মেরে ফেলে দেয় সজলকে। এজাজ এর সাথে অনুপ ও সজলকে মারা শুরু করে। শিপনের উপর কুকুরের রুপ ধারন করে নওমী কামর দিতে আসে। বালি উঠিয়ে মন্ত্র পরে নওমীর গায়ে ছিটিয়ে দিলে সে দূরে সরে যায়। শিপন রনির কানে কানে কি জেনো বলে। এদিকে জম্বিরা সব চারপাশে ঘিরে ধরেছে।

শিলাঃ এই সব জম্বিরাতো তেরে আসছে। কি করবো?

শ্রেয়াসঃ মেরে দাও

অদ্রিতাঃ তুমি না এমন ১০০০ জম্বি একাই মারতে পারো?

ওদের কথা শুনে আর ভয়ে শিলা আবার জ্ঞ্যান হারিয়ে ফেলে। শিপনরা সবাই একদম আগুনের নদীর ধারে চলে আসে। নওমী ওয়ালীর উপর ঝাপিয়ে পরে। ওয়লী দৌড় দেয় আগুনের নদীর কাছে পরে যায়। শিপন গিয়ে ওর হাত ধরে আর পিছন থেকে লাফিয়ে নওমী শিপনের উপর আক্রমন করতে যাবে আর সেই সময় অনুপ ফিল্মি স্টাইলে উড়ে গিয়ে নওমীর পিছনে লাথি মারে। নওমী আগুনের নদীতে পরে যায়। নওমী বের হয়ে যায় কলংকপূর থেকে আর জম্বি, পিশাচ প্রেত্ততারা তাদের রানীর পরাজয় দেখে পেছন দিক দিয়ে পালাতে থাকে। সব পালিয়ে যায়। শিপন ওয়ালীকে নদীর উপর থেকে উঠানোর চেষ্টা করছে। অন্যরা সবাই এসে মিলে ওয়ালীকে উদ্ধার করে।

শিপনঃ ওয়ালী তুমি এতো ভাড় হলে কবে? মনে হচ্ছিলো তুমি আমাকে নিচের দিকে টানছো। ওরা না আসলে তো আমিও তোমার সাথে নিচে পরে যেতাম।

ওয়ালী কোন কথা বলে না। ঘুরে এসে পেছনে দাঁড়ায় শিপনের। শিপনও ওর দিকে ঘুরে। পেছনে আগুনের নদি আর সামনে ওয়ালি। কেমন অদ্ভুদ লাগছে ওয়ালীকে।

শিপনঃ কি হয়েছে তোমার ওয়ালী?

ওয়ালীর দারানো থেকে হটাত পরে যায় আর ওয়লার ভিতর থেকে বের হয় একটু ছেলে। ওয়ালী মাটিতে গরিয়ে পড়ার সাথে সাথে ছেলেটি শিপনকে ধাক্কা দেয়। শিপন আগুনের নদীতে পরে যায়। পরে যাওয়ার সময় শিপন সেই ছেলেটির হাত ধরে তাকে নিয়েই পরে।

বেশ কিছুখন কান্না কাটি করে ওরা শিপনের জন্য। অনেক খোজাখুজি করে। কিন্তু শিপনকে আর ফিরে পায় না। কলংকপুর থেকে ওরা চলে আসে।



৪ বছর পর

ভূত গোয়েন্দার সবাই এখন যে যার মত ব্যাস্ত। আগের মত ভূত গোয়েন্দার অফিসে তাদের আর বসা হয় না। তবে শিপনের জন্মদিনে ওরা সবাই একসাথে হয় এখানে। এই ভুত গোয়েন্দার অফিসে জন্মদিন পালন করে সবাই মিলে। তাহমিদ একটা বড় ফার্মে জব করে, শিলা বিসিএস শিক্ষা ক্যাডার, এখনো তাদের বাচ্চাকাচ্চা হয়নি। রনি আর হিয়া বিয়ে করেছে যদিও হিয়ার স্টাডি এখনো শেষ হয়নি। রনি একটা পত্রিকায় সহ-সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছে। ডাক্তার শিফাকে বিয়ে করে সুখেই আছে এজাজ, নিজে একটা কম্পিউটার ফার্ম দিয়েছে। আলো এখন আর্মি ক্যাপ্টেন, হৃদয় গাড়ীর শোরুমের মালিক, ১বছর হয়নি তারা বিয়ে করেছে। ঝুম আর মামুন বরাবরের মত ঝগড়া করে যাচ্ছে, তবে এখন তাদের বাচ্চা কি খাবে কি খাবে না, কি পরবে কি পরবেনা সেটা নিয়ে ঝগড়া। অরন্তী অর্নবকে ছ্যাকা দিয়ে ব্যাকা করে চলে গেছে, এখনো ছেলেটি বিয়ে করেনি, অনুপ আর নাজমুল কে সাথে নিয়ে ভূত গোয়েন্দা ডিটেকটিভ ফার্ম চাল্লাচ্ছে। ওয়ালী কানাডা প্রবাসী মেয়ে বিয়ে করে পারি জমিয়েছে সূদুরে। শ্রেয়াস অদ্রীতার থেকে ছোট হওয়া স্বত্তেও কিন্তু তাদের প্রেম এখনো চলছে, নিজ নিজ বাড়িতে জানিয়েছে, খুব শিঘ্রই তাদের বিয়ে, আপনাদের সবাইকে বিয়েতে দাওয়াত রইলো। আর অধরা? সেই জম্বিটির কথা মনে আছে? অধরা সেই জম্বি রাফিকে পৃথিবীতে নিয়ে এসেছিলো, তাকে এখানে এনে সভ্য মানুষ হিসেবে গড়ে তোলে, এর জন্য অবশ্য তাকে অনেক কষ্ট সহ্য করতে হয়েছে, প্রথমে তার বাসা থেকে অনেক প্রবলেম করলেও রাফির প্রতি তার ভালোবাসা দেখে সবাই এটাকে স্বাভাবিক ভাবে মেনে নেয়। জয় সেচ্ছাশ্রমে নিজেকে আগের চেয়েবেশি মনোযোগী করে, এখানেই পরিচিইয় হয় নীলার সাথে(নীলা ফেসবুক আইডির নাম, বাড়িতে জরিনা বলে ডাকে), তারপর একসময় হটাত পালিয়ে বিয়ে করে। এছাড়া বাকিরা সবাই নিজ নিজ ভাবে ভালোই আছে।

আজ শিপনের জন্মদিন, প্রতিবারের মত এবারো রাতে বসে আছে সবাই। রাত ১২টা বাজলে কেক কেটে ফুর্তি করে। মধ্যরাত হলে প্ল্যানচ্যাটে বসে শিপনের আত্তাকে ডাকে। অরজিনাল শিপনের আত্তা আবার সেই শিপন না যে ভুত গোয়েন্দার শিপনকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়।

শিপনকে প্ল্যান চ্যাট করে হাজার বার ডাকার পরেও সে আসে না। বিরক্ত হয়ে সবাই চুপ করে বসে আছে। কিছুখন পর কে জেনো দরজায় কড়া নারে। অনুপ গিয়ে খুলে দেয়।

নীল শাড়ী, কালো ব্লাউজ, কালো টীপ, হাতে নীল চূড়ি, অসম্ভব বেসম্ভব সুন্দরী একটি দাঁড়িয়ে আছে। অনুপ হা করে তাকিয়ে আছে।

মেয়েটিঃ আমি কি ভিতরে আসতে পারি?

অনুপ হা করে তাকিয়ে আছে। কথার জবাব দিচ্ছে না। মেয়েটি অনুপকে প্রেরিয়ে ভিতরে ঢুকে যায়।

ভিতরের সবাই অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করে কে সে

মেয়েটিঃ ভালো আছো তোমরা?

এজাজঃ সবাই ভালো আছে। কিন্তু কে আপনি?

মেয়েটিঃ রোদেলা।

শিফাঃ রোদেলা। চিনলাম না তো।

ঝুমঃ আপনি এখানে কেনো এসেছেন?

রোদেলাঃ তোমাদের জন্য একটা গিফট আছে। সেটা দিতে এসেছি।

রনিঃ কে পাঠিয়েছে?

রোদেলাঃ আমাদের রাজা।

তাহমিদঃ হাহাহাহাহাহহা। মজা করছেন? আপনি কি আমাদের ভূত গোয়েন্দার কেউ? ভূত গোয়েন্দার কেউ না হলে তো এই ঠিকানা আর আমরা যে এখানেই আছি সেটা জানার কথা না।

রোদেলাঃ আমাকে যেতে হবে। আর খুব ভালো লাগলো তোমাদের সবাইকে একসাথে দেখে। ভালো থেকো।

রোদেলা দরজা দিয়ে বের হয়ে যায়। অন্যরা গিফটের প্যাকেট খুলতে থাকে। আর অনুপ হা করে রোবটের মত মেয়েটির পেছনে পেছনে হাটতে থাকে। সিঁড়ি দিয়ে কিছুখন নামার পরে আবার ফিরে আসে ছাদে অনুপ যে ছাদ থেকে তার চলে যাওয়া দেখবে। কিন্তু কেউ গেট দিয়ে বের হয় না। তারপর আবার সিঁড়ি দিয়ে নিচ পর্যন্ত এসে দেখে গেট তালা দেওয়া। ভয় পায়, উপরে ফিরে এসে ভূত ভূত ভূত করতে করতে জ্ঞ্যান হাড়িয়ে ফেলে অনুপ।

প্যাকেটের ভিতর থেকে একটি বই আর একটি চিঠি। বইটি নাম রাজকুমারী লাইলা লেখা মোঃ আসাদুর রহমান শিপন।

ঝুমঃ দাদার বই। দাদার লেখা। আর মেয়েটা মনে হয় দুপুর ভাইয়ার রোদেলা।

শিলাঃ চিঠিটা আগে পরো।

প্রিয় ভূত গোয়েন্দা বন্ধুরা,

আশারাখি তোমরা সবাই মহান প্রভুর অশেষ কৃপায় অনেক বেশি ভালো আছো। আমিও ভালো আছি। আমাকে খুব মিস করো তাই না? আমি জানি করো। আসলে অনেক ব্যাস্ত আমি এখন, আমি কিন্তু এখন কলংকপূরের মহারাজা, সব ভূত ভূতুদের মহারাজা। আর তাই এতো ব্যাস্ত। আমিও তোমাদের খুব মিস করি। কতটা মিস করি বলে বোঝানো যাবে না। তোমরা তো কলংকপুরের রাস্তা এখন চেনোই, একদিন চলে আসোনা আমার কলংকপূরে। আমি অপেক্ষায় থাকবো।

শুভ বিদায়।

শিফাঃ শিপন ভাইয়া এখন মহারাজা। হাহাহাহা আমরা যাবো।

অদ্রিতাঃ আচ্ছা এখন বইটা পরো কেউ।

শিলা বইটা জোরে জোরে পরে। আসলে বই এর সব ঘটনা তো তাদের জানাই। সুধু জানতো না শেষের কিছু ঘটনা। যেমন শিপনকে আসলে কে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়?

শিপনকে শিপন ধাক্কা দেয়। সানিন্তার শিপন। নওমী তাকে বলে যে শিপনকে যদি সে মেরে ফেলতে পারে তাহলে তাকে মানুষের রুপে ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যাবস্থা করবে লুসিফার। আর সানিন্তা বেচে আছে আর সানিন্তাকে কাছে পাওয়ার জন্য এই শিপন ভূত গোয়েন্দার শিপনকে মেরে ফেলার চেষ্টা করে এবং মেরে ফেলে। তারপর ভূত গোয়েন্দার শিপন ভূত হয়ে যায়, আর কলংকপূর উদ্ধারের কারনে অন্যান্য ভূতেরা তাকে ধরে নিয়ে এসে রাজা বানায়। আর সানিন্তার শিপন যেটা করে সেটা ভালোবাসা পাওয়ার জন্য করে। শিপন শিপনকে মাফ করে দেয়। ফিরিয়ে নিয়ে আসে শিপনকে। মহারাজ শিপনের প্রিয় বন্ধু দুপুরকেও এখানে আনা হয়, আনা হয় রোদেলাকে। তারপর থেকে খুব সুন্দর ভাবেই চলছে কলংকপুর। আর রাজকুমারী লাইলা তার সৌন্দর্য, তার যৌবন দিয়ে আগলে রাখছে কলংকপূরের সৌন্দর্য।

অধরাঃ শিপন ভাই এখনো বিয়ে করেনি।

মামুনঃ নাহ।

অদ্রীতাঃ চল আমরা কলংকপূর যাই, গিয়ে ভাইয়াকে বিয়ে দিয়ে আসি।

শ্রেয়াসঃ হুম। চলো।

এজাজঃ আগে এই বইটি আমরা আমাদের জন্য মানে এখানে ছাপাবো।

রনিঃ দারুন হবে।

এরপর সারারাত কিভাবে কলংকপূর যাবে, কিভাবে বই ছাপানো হবে, কার সাথে শিপনের বিয়ে দিবে, কি গিফট দিবে সেগুলা আলোচনা করতে করতে সারারাত কাটিয়ে দিয়ে ভোড়ে ঘুমিয়ে পরে।

সমাপ্ত

সবাইকে ধন্যবাদ কষ্ট করে বোরিং এই গল্পটি পড়ার জন্য। ভূল ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। পরে কোন একদিন আবার আপনাদের এই ভূত গোয়েন্দাদের সাথে কলংকপুরের নিয়ে যাবো ভূত মহারাজ শিপনের সাথে দেখা করাতে।

যারা আগের পর্বগুলো পাননি তাদের জন্য নিচে লিংক দেওয়া হলোঃ


১ম পর্ব ঃ https://www.facebook.com/arshipon15/photos/a.923688374487119/923688387820451/?type=3&theater

২য় পর্ব ঃ  https://www.facebook.com/arshipon15/photos/a.923688374487119/924105397778750/?type=3&theater

৩য় পর্বঃ  https://www.facebook.com/arshipon15/photos/a.923688374487119/924622764393680/?type=3&theater
৪র্থ পর্বঃ  https://www.facebook.com/arshipon15/photos/a.923688374487119/925607740961849/?type=3&theater

৫ম পর্বঃ  https://www.facebook.com/arshipon15/photos/a.923688374487119/926690850853538/?type=3&theater

৬ষ্ঠ পর্বঃ https://www.facebook.com/arshipon15/photos/a.923688374487119/927244740798149/?type=3&theater

৭ম পর্বঃ  https://www.facebook.com/arshipon15/photos/a.923688374487119/928334544022502/?type=3&theater

৮ম পর্বঃ https://www.facebook.com/arshipon15/photos/a.923688374487119/929079630614660/?type=3&theater

৯ম পর্বঃ https://www.facebook.com/arshipon15/photos/a.923688374487119/930679023788054/?type=3&theater

১০ম পর্বঃ https://www.facebook.com/arshipon15/photos/a.923688374487119/931147953741161/?type=3&theater

১১তম পর্বঃ https://www.facebook.com/arshipon15/photos/a.923688374487119/932484560274167/?type=3&theater

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Thank you for your participation .