#রাজকুমারী_লাইলা
(ভৌতিক কল্পকাহিনী)
পর্বঃ ১০ম দশম (#কলংকপুর)
লেখা ঃ MD Asadur Rahman - Shipon
হৃদয় আর অর্নব এগিয়ে এসে শিপন আর ওয়ালীকে উঠায়। শিলা আর অধরা যায় আলোর কাছে। খুব অসুস্থ হয়ে গেছে মেয়েটি। হৃদয় শিপনকে উঠিয়ে দিয়ে আলোর কাছে যায়
হৃদয়ঃ কি হয়েছে তোমার?
আলো কথা বলতে পারছে না। অধরার কাধে মাথা নুয়িয়ে দিয়েছে।
শিলাঃ ও মনে হচ্ছে খুব অসুস্থ।
শিপন এগিয়ে আসে। ওর খাবার প্রয়োজন। তোমাদের কাছে খাবার আছে?
অনুপঃ আমার কাছে আছে।
ঝুমঃ যাক ওর খাই খাই অভ্যাসটার জন্যে আজ একটু হলেও উপকার হলো।
অনুপের মুখ অলওয়েজ চলতে থাকে। মানে কিছু না কিছু খাবার ২৪ ঘন্টা ওর মুখে থাকে। শুনতে খারাপ শোনা গেলেও সত্য যে অনুপ টয়লেটও খাবার নিয়ে যায়। বলে সময়ের অপচয় সে একদম পছন্দ করে না। ঘুমের সময় মুখে চুইংগাম বা চকলেট থাকে। এখন সে পকেট থেকে বিস্কিট আর চানাচুর বের করে। আর পানি হেটে আসতে হবে বলে সবাই বোতল নিয়ে এসেছে।
অনুপঃ আমি জানতাম খাবার লাগবে তাই নিয়ে এসেছিলাম। আর এটা নিয়ে ঝুম তুই হাসাহাসি করলি?
অদ্রীতাঃ ভাই থাম তোরা। ওকে আগে সুস্থ করি।
অদ্রীতা নিজের পানির বোতলটি আলোর মুখে এগিয়ে ধরে, আলো পানি খায় তারপর কিছুটা বিস্কিট।
শিলাঃ আপু তুমি এখানে কিভাবে আসলে?
আলোঃ হৃদয় নিয়ে আসছে।
এজাজঃ হৃদয় তোমাকে নিয়ে আসছে? ও তোমাকে মারার জন্য এখানে নিয়ে আসছে?
ওয়ালী আলোর কথা শুনে সাথে সাথে হৃদয়ের পেটে ঘুষি দেয়।
ওয়ালীঃ শালা বেঈমান। নিজের গার্লফ্রেন্ডরে আইনা পিশাচের কাছে বলি দেয়। ঐ আলো তুমি এখনি হৃদয়ের সাথে ব্রেকাপ করবা।
শ্রেয়াসঃ ঐ থামো। হৃদয় কখন করবে এই কাজ? ও তো আমার সাথেই ছিলো।
আলোঃ প্লিজ তোমরা থামো। আগে আমার কথা শুনো।
শিপনঃ বলোতো আলো
আলোঃ আমি ট্রেনিং শেষে ফুপির বাসায় উঠেছিলাম। বারান্দায় গিয়ে দেখি হৃদয়। এর আগে আমি ওকে কয়েকবার ফোন দিয়েছি কিন্তু সুইচ অফ ছিলো। খুব মিস করছিলাম ওকে। তাই ওকে দেখে খুশিতে লাফাতে লাফাতে নিচে চলে আসি। ওর কাছে গিয়েই জরিয়ে ধরি। ও বলে চলো রবিন্দ্র সরবর থেকে ঘুরে আসি। তারপর রিক্সায় উঠি। ও আমার ঠোটে চুমু দেয়। এরপর আর কিছু মনে নেই যে কিভাবে এখানে এলাম।
হৃদয়ঃ সেটা আমি ছিলাম না। আমি, অনুপ, শ্রেয়াস, মামুন টানা ১২দিন হয় আমার বাসায়, এর আগে ছিলাম সিলেট, সেখানেও একসাথে। আমি কিভাবে কি, আর কি বলতেছো তুমি বুঝতেছিনা। (হৃদয় কেদে দেয়)।
আলোঃ হৃদু কান্না করো না। সেটা তুমি ছিলে না। তোমার বেশ ধরে নওমি এসেছিলো। যখন জ্ঞ্যান ফিরে তখন সামনে দেখি নওমি। একটা রুমে বন্দি আমি সকাল থেকে। জানো নওমী পিশাচিনি হয়ে গেছে। এর আগে শুনিছিলাম ওকে নাকি গ্রামবাসী হত্যা করেছিলো।
শিপনঃ হুম। প্রথমে অতৃপ্ত আত্তা, সেখান থেকে ভূত আর ভুত থেকে মরে গিয়ে প্রেতাত্তা পরে মানুষের উপর ক্ষোভ থেকে পিশাচিনী।
শিলাঃ নওমী আমার কাছেও এসেছিলো তাহমিদ সেজে। যাক আল্লাহ বাচাইছে।
শিলাঃ আপনাকে ঠিক চিনতে পারলাম না।
ঝুমঃ দাদা ও শীলা বৌদি।
শিপনঃ শিলা বৌদি মানে। আমাকে দাদা বলিস আর উনাকে বৌদি। থাপরাইয়া
ঝুমঃ দাদা থামোতো। আসলে সে তাহমিদ ভাইয়ার বউ।
শিপনঃ তাহমিদ! তাহমিদ তুই বিয়ে করলি কবে?
তাহমিদ লজ্জা পেয়ে হৃদয়ের পিছে লুকিয়ে পরে।
শিপনঃ আচ্ছা তোরা এখানে কেন আর কিভাবে?
অধরা সামনে এগিয়ে আসে। সে শুরু থেকে বলতে শুরু করে। মাঝে মাঝে অর্নব আর মামুন ও বলে।
দুপুর মারা গেছে শুনে খুব কষ্ট পায় শিপন, সে তার বেষ্ট ফ্রেন্ড। চোখ দিয়ে পানি পরে। শিফার জন্যেও কষ্ট পায়। তবে ভুত গোয়েন্দাদের এই সাহস আর এডভ্যাঞ্চারে খুব খুশি হয়।
রনিঃ দাদা সবই তো শুনলে। এখন কিভাবে কলংকপুর মুক্ত করা যায়?
শিপনঃ কলংকপুরে যেতে হবে। সেখানে রাজকুমারী লাইলা বন্দি আছে তাকে উদ্ধার করতে হবে।
রনিঃ কিন্তু কিভাবে? কলংকপুরে যাওয়ার রাস্তা পেয়েছো?
শিপনঃ হ্যা পেয়েছি।
এজাজঃ কোথায় কাকা?
নিচে। চলো সবাই।
সবাইকে নিয়ে নিচের ঐরুমে যায় শিপন।
শিপনঃ এই গর্তে লাফ দিতে হবে। জানিনা গর্তের অপরপ্রান্তে কি। এই বই অনুযায়ী সেখানে কলংকপূর হওয়ার কথা।
অর্নবঃ এটা কিশের বই?
শিপনঃ এটা কলংকপুরের যাওয়ার ইন্সট্রাকশন আর কিছু মন্ত্র ট্রন্ত আছে আর কি।
রনিঃ দাদা দেখতে পারি বইটা?
শিপনঃ হ্যা অবশ্যই। আমার পড়া শেষ। এটা এখন তুমিই রাখো, মন্ত্র ত্রন্তে তোমার আগ্রহ আছে, কাজে লাগবে তোমার।
হিয়াঃ আপনি ওকে এটা দিবেন না প্লিজ, আমি এগুলা পছন্দ করি না। সো রনি তুমি আর মন্ত্র ট্রন্ত নিয়ে মাথা ঘামাবে না।
শিপনঃ আরে হিয়া তুমি তো অনেক সুন্দরী হয়ে গেছো। কিন্তু আমার উপর রাগ এখনো কমেনি?
রনিঃ দাদা ওর কথা বাদ দাও। বলো কলংকপুরে যাবো কিভাবে?
শিপনঃ আমি গর্তে যাচ্ছি। এখানে বাচতেও পারি মরতেও পারি। আমি মৃত্যু মেনে নিয়েই নিচে নামছি। যারা যারা মৃত্যু মেনে নিয়ে নামতে পারবে তারা আসো। আর বাকিরা ফিরে যাও বাড়ি। বাড়ি ফিরে যাওয়াটাই ভালো হবে।
ওয়ালীঃ ভাই আমি তোমার সাথে যাবো।
হৃদয়ঃ মামা আমিও যাবো।
অর্নবঃ আমি সবার আগে, আই লাভ এ্যডভেঞ্চার। ( বলেই গর্তে লাফ দেয় অর্নব)
শিপনঃ ছেলেটার সাহস আছে বলতে হবে।
আলোঃ আমি আর্মির ট্রেনিং শেষ করলাম, আমার ও সাহস কম নেই। (বলেই লাফ দিলো আলো, আর পিছনে পিছনে হৃদয়)
শিপনঃ লে বাবা, আমি আগে নামতে চাইলাম কিন্তু আমি চান্সই পাচ্ছি না।
রনি একটা মুচকি হেসে লাফ দিলো। অধরা শিপনের দিকে তাকিয়ে কাছে এসে
অধরাঃ আমি ভয় পাই, তবে আপনার হাত ধরে আপনার সাথে লাফ দিলে মনে হয় ভয় পাবো না।
শিপন কিছুক্ষন হাসে তারপর অধরার হাত ধরে লাফ দেয় ।
ঝুমঃ মামুন আমাকে তোমার বুকে জরিয়ে ধরে কলংকপূরে নিয়ে যাবে?
মামুন ঝুমের কথা শোনার সাথে সাথেই ওকে জরিয়ে ধরে গর্তে লাফ দেয়।
পিছন থেকে শ্রেয়াস ও লাফ দেয় অদ্রীতার হাত টেনে ধরে।
অদ্রীতাঃ আমি যাবো না, আমার ভয় লাগে।
শ্রেয়াসঃ আমি আছি ভয় নাই। আই লাভ ইউ।
অদ্রীতাঃ লাভ ইঊ টূঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊঊ
হিয়াঃ শিলা বৌদি আমরা বাকিরা কি করবো এখন?
শিলাঃ এই বৌদি বলবা না একদম। আমি কি হিন্দু ? তাহমিদ তুমি কিছু বলছো না কেন?
অনুপঃ কি করবো মানে? বাসা চলে যাবো। ওদের মৃত্যুর খবর ওদের বাড়িতে জানাতে হবে না?
তাহমিদঃ আমি কলংকপুরে যাবো।
শিলাঃ তাহমিদ প্লিজ পাগলামো করে না। আমাদের সামনে ফিউচার পরে আছে। সামনে বিসিএস পরিক্ষা দিবো। এখন পাগলামো না করে ফিরে যাই।
হিয়াঃ শিপন ভাই, রনি দুজনেই চলে গেলো। আমি এখানে থাকবো কেন ? আমিও কলংকপুরে যাবো।
অনুপঃ শিপন ভাইকে না তুই ঘৃনা করিস। বুঝিনা শালা
হিয়াঃ মোটেও ঘৃনা করি না। উনাকেও পছন্দ করি কিন্তু উনি একটু ফটকা টাইপের, ছ্যাকা খাওয়া পোষ্ট ছাড়া কিছুই বুঝে না। আর রনি খুব ভালো ছেলে, সাদামাটা, সৎ আর অসাধারণ লিখে।
তাহমিদঃ ভাইয়াকে নিয়ে একটাও বাজে কথা বলবা না। সে মোটেও ফটকা টাঈপের না। সে রোদেলাকে ভালোবাসে, একদম পিচ্চি কাল থেকে। কিন্তু রোদেলার বিয়ে...............
পিছুন থেকে এতোখন চুপ থাকা জয় আস্তে করে ধাক্কা দিয়ে শিলাকে গর্তে ফেলে দেয়।
জয়ঃ শালী ভীতুর ডীম। নিজে যাবে না আবার আমাদের ও যেতে দিবে না।
তাহমিদঃ ভালো করছো জয়। এখন অনুপটাকেও ধরো।
তাহমিদ আর জয় অনুপকে ধরে কোল পাথারী করে গর্তে ফেলে দেয়। এরপর হিয়া, জয় আর তাহমিদ ও লাফ দেয়।
শিফা আর দুপুর ছাড়া ভূত গোয়েন্দা টিমের সবাই এখন এক মুরুভূমির মত মাঠে গড়াগড়ি খাচ্ছে।
বালী আর বালী। আর ওয়েদারটা একদম ভিন্ন রকম। বিকেল বেলা ঝড় আর বৃষ্টি হওয়ার পূর্বে আকাশ যেমন মেঘলা অন্ধকার হয়ে ভিন্নরকম একটা পরিবেশ তৈরি করে সেই রকম ওয়েদার।
অর্নবঃ ভাইয়া ব্যাথা পাইছি। মনে হয়ে মেরুদন্ড ভেংগে গেছে।
শিপনঃ কিছু হয় নাই। দাঁড়িয়ে হাত পা ঝাড়া দিলে সব ঠিক হয়ে যাবে।
ওয়ালীঃ আকাশ মেঘলা বৃষ্টি হবে মনে হচ্ছে। চলো কোন কিছুর নিচে যাই।
রনি ঃ এখানে ওয়েদারটাই মনে হয় এমন। এটা ভূত পেত্নীদের রাজ্য।
শিপনঃ কিন্তু বই এ তো লেখা ছিলো ওয়েদারটা এমন যে আমাদের যেমন দিন আর রাত এখানে গোধুলী আর বসন্তের সকালের মত। আমাদের দিন এদের বসন্ত সকাল, আর রাত মানে এদের গোধুলী।
এজাজঃ তাহলে এমন হয়ে আছে কেনো কাকা?
শিপনঃ ওহ সরি। এখন তো এটা পিশাচদের রাজ্য।
হৃদয়ঃ চলো সামনে যাই।
অনুপঃ খুদা লাগছে।
হাটতে থাকে ওরা। হাটতে হাটতে অনেক সামনে চলে আসে। সামনেই ভূত রাজ্যের শহর। শহরে ঢোকার জন্য বিশাল এক ব্রীজ আছে, ব্রিজে পচা গন্ধ বের হচ্ছে।
অধরাঃ (ওয়াক ওয়াক) ছিঃ কি বিশ্রি গন্ধ।
শিপনঃ এগুলা টিউলিপ ফুল ছিলো। পুরো ব্রিজ জুড়ে এই ফুল থাকতো, অনেক সুঘ্রাণ ও থাকতো। কিন্তু
রনিঃ কিন্তু প্রেতাত্তারা দখল নেবার পর সব বন্ধ।
হিয়াঃ আরে ভূতেরাও ডিজিটাল ছিলো, এই দেখো ডিজিটাল স্ক্যানার মেশিন।
ঝুমঃ বুঝতে হবে রাজকুমারি লাইলার রাজত্ব ছিলো এটা।
ওরা ব্রিজ পেরিয়ে ভিতরে ঢুকে। সদর দরজা প্রেরিয়ে সামনে গিয়ে দাঁড়ায়, অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে। সামনে অনেক বড় বড় দেওয়াল করা বিল্ডিং, আধুনিক মেট্রো রেল, কিছু উরন্ত গাড়িও দেখা যাচ্ছে। তবে শব ময়লা, শ্যাওলা জমা। কেউ ব্যাবহার করে না মনে হয়।
অদ্রীতাঃ এই সব সচল থাকলে এটা বসাবাসের জন্য সত্যি একটা অসাধন জায়গা হতো, তাই না শ্রেয়াস?
শ্রেয়াসঃ দাদা এই জায়গার প্রান ফিরিয়ে দিতে হবে। সত্যি অসাধারণ একটা জায়গা। কিন্তু এখন কেমন দেখাচ্ছে।
ঝুমঃ ঐ দেখ ঐ দেখ ঐটা মনে হয় সিনেপ্লেক্স ছিলো।
মামুনঃ হুম।
সবাই মিলে হাটছে। আর কিছুদূর আগায়। সামনে থেকে কিছু শব্দ আসছে।
অনুপঃ দাদা কোন শব্দ আসছে মনে হয়।
জয়ঃ তোমরা এখানে দাড়াও আমি লুকিয়ে লুকিয়ে দেখে আসি।
শিপনঃ সাবধানে জয়।
জয় খুব ধিরে ধিরে সামনে এগোয়। দেওয়ালের পাশ থেকে উকি দিয়ে দেখে কিছুক্ষন। তারপর আবার ধিরে ধিরে ফিরে আসে।
জয়ঃ (ফিসফিসিয়ে) দাদা এখানে তো জম্বি।
শিপনঃ কি করছে ওরা?
জয়ঃ এটা হাটবাজারের মত মনে হইলো।
রনিঃ জম্বিদের হাট?
জয়ঃ তাইতো মনে হলো।
অদ্রিতাঃ এখন কি করা যায়? ওরা তো আমাকে খেয়ে ফেলবে। আমি মরে যাবো, সব দোষ শ্রেয়াস এর।
শিপনঃ প্লিজ চিল্লাইয়ো না। ভাবতে দাও আমাকে।
রনিঃ ওদের মধ্যে ঢুকতে না পারলে তো জানাও যাবে না যে রাজকুমারী কোথায়।
শিপনঃ তোমরা থাকো। আমি একাই যাই।
হৃদয়ঃ মামা পাগল হইছো? তোমাকে ভিতরে একা কখন যাইতে দিবো না।
হটাত শিলা ভয়ে চিৎকার দেয়। ওর দিকে তাকিয়ে দেখে ওর পিছনে ঝুম, খোলা চুল হাত পা কেমন করে একে বেকে সামনে এগিয়ে আসছে।
ওয়ালীঃ ঝুম জম্বি হয়ে গেছে। পালাও।
ঝুমঃ থাম গাধা। দাদা অভিনয়টা কেমন হইছে?
শিপনঃ দারুন আইডীয়া। এইতো আমার বুদ্ধিমতি বইনাটা। আমরা সবাই জম্বি সাজবো। জম্বির মতো সেজে অভিনয় করে ওদের মধ্যে ঢুকে যাবো।
রনিঃ ঝুম এই জন্যেই তুই আমার ব্রেস্ট ফ্রেন্ড।
মামুনঃ আর আম্র একমাত্র বউ।
এরপর সবাই জম্বির সাজ্জসজ্জা শুরু করে। প্রানবন্ত করতে নিজেদের গালে ও মুখে ব্লেড দিয়ে কেটে রক্তাক্তও করে। উদ্যেশ্য একটাই, কলংকপুর কে উদ্ধার, রাজকুমারী লাইলাকে উদ্ধার, কলংকপুরের প্রান ফিরিয়ে দেওয়া।
চলবে>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>
আজকের মত ১০ম পর্ব এখানেই শেষ করা হলো। হয়তো আগামী পর্বই শেষ পর্ব হতে পারে। আগামীকাল বা পরশুদিন ইনশাল্লাহ শেষ পর্ব পাবেন। শেষ পর্বটি কেমন চান সেটি চাইলে কমেন্টস করে মতামত জানাতে পারেন। এছাড়া যে কোন মতামত জানাতে দ্বিধাবোধ করবেন না। ইনস্ট্যান্ট লিখা হচ্ছে তাই পরবর্তি পর্ব পেতে ধৈর্য ধরতে হবে। আর গল্পের ভূল ত্রুটি, ভালো লাগা খারাপ লাগা অবশ্যই কমেন্টস করে জানাবেন যদি পরবর্তি পেতে চান। ধন্যবাদ।
যারা আগের পর্বগুলো পাননি তাদের জন্য নিচে লিংক দেওয়া হলোঃ
১ম পর্ব ঃ https://www.facebook.com/arshipon15/photos/a.923688374487119/923688387820451/?type=3&theater
২য় পর্ব ঃ https://www.facebook.com/arshipon15/photos/a.923688374487119/924105397778750/?type=3&theater
৩য় পর্বঃ https://www.facebook.com/arshipon15/photos/a.923688374487119/924622764393680/?type=3&theater
৪র্থ পর্বঃ https://www.facebook.com/arshipon15/photos/a.923688374487119/925607740961849/?type=3&theater
৫ম পর্বঃ https://www.facebook.com/arshipon15/photos/a.923688374487119/926690850853538/?type=3&theater
৬ষ্ঠ পর্বঃ https://www.facebook.com/arshipon15/photos/a.923688374487119/927244740798149/?type=3&theater
৭ম পর্বঃ https://www.facebook.com/arshipon15/photos/a.923688374487119/928334544022502/?type=3&theater
৮ম পর্বঃ https://www.facebook.com/arshipon15/photos/a.923688374487119/929079630614660/?type=3&theater
৯ম পর্বঃ https://www.facebook.com/arshipon15/photos/a.923688374487119/930679023788054/?type=3&theater
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Thank you for your participation .